আমাদের দেশে ডিজিটাল মার্কেটিং বলতে অনেকেই এখন বুষ্টিং কে মনে করেন ডিজিটাল মার্কেটিং।
অনেকেই জানেন না ডিজিটাল মার্কেটিং অনেকগুলো পার্ট এর মধ্যে ফেইসবুক মার্কেটিং একটি মাধ্যম এই মাধ্যম আমাদের দেশে অনেক জনপ্রিয় তাই অনেকের ধারনা বুষ্টিং হল মার্কেটিং।
অথচ ফেইসবুক মার্কেটিং এর জন্য অনেকগুলো objective আছে।
আমাদের দেশে ডিজিটাল মার্কেটিং বলতে অনেকেই এখন বুষ্টিং কে মনে করেন ডিজিটাল মার্কেটিং।
অনেকেই জানেন না ডিজিটাল মার্কেটিং অনেকগুলো পার্ট এর মধ্যে ফেইসবুক মার্কেটিং একটি মাধ্যম। এই মাধ্যম আমাদের দেশে অনেক জনপ্রিয় তাই অনেকের ধারনা বুষ্টিং হল মার্কেটিং।
অথচ ফেইসবুক মার্কেটিং এর জন্য অনেকগুলো objective আছে। আপনার প্রয়োজন অনুযায়ী আপনার ক্যাম্পেইন প্লান তৈরী করবেন।
প্রথমে এড টেস্টিং করতে হবে এবং যে এডটি থেকে ভাল রেজাল্ট পাবেন সেই এডটি কন্টিনিউ করবেন।
প্রথম দিকে এড টার্গেটিং দিকে আমরা কিছুটা অনুমান নির্ভর টার্গেটিং করে এড দেই।
কিভাবে এড থেকে বেটার রেজাল্ট বের করা যায় তার জন্য আমি একটা কেস স্টাডি শেয়ার করছি।
ধরুন আমি রাজশাহীর আম ঢাকা সিটিতে ফেইসবুক এর মাধ্যমে সেল করব। এখন আমি ঢাকা টার্গেট করে এড দিলাম।
এখন ঢাকার মধ্যে ১০ লক্ষ লোক আমার এড দেখল এখন সবাই কি আমের জন্য অর্ডার করবে? সবাই করবে না।
এর মধ্যে যারা আমার এড কমেন্ট করছে, লাইক করেছে, এবং ম্যাসেজ করেছে তাদের নেয়ার চান্স অনেক বেশী।
অনেকেই আমার সাইটে যেতে পারে, সাধারণত দেখা গেছে, ওয়েবসাইট ভিজিট করলে মাত্র ২% মানুষ অর্ডার করে।
এখন আমি যদি আমার ক্যাম্পেইনে যারা আম নিবে তাদের লিড সংগ্রহ করি তবে যারা আগ্রহ করেছে, তারা সকলে কি আম নিবে? না নিবে না।
আমি প্রথম পাপ্ত লিডকে টার্গেট করে নতুন একটা এড ক্যাম্পেইন করি ডিসকাউন্ট বা অফার দেই তাহলে আমার সেল হবার চান্স অনেক বেশী এবং এতে টার্গেটেড পিপলের সাথে ব্যান্ডিং হবে, সাথে সাথে তাদের কাছে গ্রহনযোগ্যতাও বাড়বে।
আমার রানিং একটা ক্যাম্পেইন দেখলাম শুধুমাত্র ভাল ব্যানার, কনটেন্ট না থাকায় প্রতিটি লিড এর জন্য খরচ হয়েছে ৮ সেন্ট যেখানে আামার অন্য একটি ক্যাম্পেইনে লিড খরচ হয়েছে ৪ সেন্ট। তাহলে আপনার লিড সংগ্রহ থেকে শুরু প্রত্যেক ক্যাম্পেইনে আপনার খরচ সেইভ করার পাশাপাশি রেজল্ট বের করে নিয়ে আসতে হবে। ইফতারের সময় হওয়াতে লেখাটি অনেক কিছুই সম্পন্ন করতে পারলাম না। বানানের ভুল হলে ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন।
আপনার প্রয়োজন অনুযায়ী আপনার ক্যাম্পেইন প্লান তৈরী করবেন।
প্রথমে এড টেস্টিং করতে হবে এবং যে এডটি থেকে ভাল রেজাল্ট পাবেন সেই এডটি কন্টিনিউ করবেন।
প্রথম দিকে এড টার্গেটিং দিকে আমরা কিছুটা অনুমান নির্ভর টার্গেটিং করে এড দেই।
কিভাবে এড থেকে বেটার রেজাল্ট বের করা যায় তার জন্য আমি একটা কেস স্টাডি শেয়ার করছি।
ধরুন আমি রাজশাহীর আম ঢাকা সিটিতে ফেইসবুক এর মাধ্যমে সেল করব। এখন আমি ঢাকা টার্গেট করে এড দিলাম।
এখন ঢাকার মধ্যে ১০ লক্ষ লোক আমার এড দেখল এখন সবাই কি আমের জন্য অর্ডার করবে? সবাই করবে না।
এর মধ্যে যারা আমার এড কমেন্ট করছে, লাইক করেছে, এবং ম্যাসেজ করেছে তাদের নেয়ার চান্স অনেক বেশী।
অনেকেই আমার সাইটে যেতে পারে, সাধারণত দেখা গেছে, ওয়েবসাইট ভিজিট করলে মাত্র ২% মানুষ অর্ডার করে।
এখন আমি যদি আমার ক্যাম্পেইনে যারা আম নিবে তাদের লিড সংগ্রহ করি তবে যারা আগ্রহ করেছে, তারা সকলে কি আম নিবে? না নিবে না।
আমি প্রথম পাপ্ত লিডকে টার্গেট করে নতুন একটা এড ক্যাম্পেইন করি ডিসকাউন্ট বা অফার দেই তাহলে আমার সেল হবার চান্স অনেক বেশী এবং এতে টার্গেটেড পিপলের সাথে ব্যান্ডিং হবে, সাথে সাথে তাদের কাছে গ্রহনযোগ্যতাও বাড়বে।
আমার রানিং একটা ক্যাম্পেইন দেখলাম শুধুমাত্র ভাল ব্যানার, কনটেন্ট না থাকায় প্রতিটি লিড এর জন্য খরচ হয়েছে ৮ সেন্ট যেখানে আামার অন্য একটি ক্যাম্পেইনে লিড খরচ হয়েছে ৪ সেন্ট। তাহলে আপনার লিড সংগ্রহ থেকে শুরু প্রত্যেক ক্যাম্পেইনে আপনার খরচ সেইভ করার পাশাপাশি রেজল্ট বের করে নিয়ে আসতে হবে। ইফতারের সময় হওয়াতে লেখাটি অনেক কিছুই সম্পন্ন করতে পারলাম না। বানানের ভুল হলে ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন।